26 September 2020
নারী হয়রানি রোধে বাঙালি বিজ্ঞানীর দারুণ অবদান
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হয়রানির শিকার হননি— এমন নারী খুঁজেই পাওয়া যাবে না। বিশেষ করে পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যাবস্থায় নারীকে নানারকম অবমাননার শিকার হতে হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট কিংবা কমেন্টে অশ্রাব্য ভাষার মাধ্যমেও প্রায়ই নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটে থাকে। বিশেষ করে তারকাসহ জনপ্রিয় ফেসবুক পেজ বা টুইটার হ্যান্ডেলগুলোতেও নারীর প্রতি অবমাননাকর ভাষার আকছার ব্যবহার দেখা যায়। আর এর জন্য মানসিক যন্ত্রণার শিকার হতে হয় নারীদের। ...
পুরোটা পড়ুন নিচের লিংকেঃ
10 September 2020
ঘৃতকুমারির বিবাহ
ঘৃতকুমারির বিবাহ সম্পন্ন হইয়াছে আজ। আনন্দে তাহার মন আকাশে বাতাশে নাচিয়া বেড়াইতেছে। মস্ত বর ঝুটিয়াছে বটে। স্বামী নন্দলাল বৈদেশিক ডিগ্রি প্রাপ্ত, কৈল্যান্ডি হইতে পাশ করিয়া সেখানেই খুঁটি গাঁড়িয়াছে। নিকট ভবিশ্যতে ঘৃতকুমারিও কৈল্যান্ডি অধ্যসিত হইবে। কি নাই তাহার শ্বশুর পক্ষের! গঞ্জে আলিশান বাড়ি, ঝাঁচকচকে ঘোড়ার গাড়ি, বাড়িতে ঝি চাকর। বাকি জীবন তাহার রাজকুমারির ন্যায় কাটিবে ভাবিয়াই তাহার মন ভরিয়া উঠিতেছে।
প্রেমিক রায়চরনকে বিবাহ করিলে এর কিছুই ঝুটিত না। রায়চরনের দুই পয়সার ফুল কি বিলেতি রেস্তোঁরার ফালান্নের ন্যায় এতো মধুর, নাকি তাহার পদ্যে ভরে পেট? রায়চরন বলিয়া আসিতেছে প্রকৌশল বিদ্যা অর্জন করিয়া কলের লাঙ্গল বানাইবে, চাষাভূষাদের দূঃখ দূর করিবে। তাহতে ঘৃতকুমারির সূখটা কোথায়? তাহাকে ওমন ভালবাসিলে কি রায়চরন তাহার সূখের কথা ভাবিত না?
07 September 2020
সামাজিক মাধ্যমে নারী-বিদ্বেষ মোকাবিলায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
আমার মূল লেখাটি প্রথম আলো প্রকাশ করেছে। পড়া যাবে এখানে।
নারী বিদ্বেষ (ইংরেজি: Misogyny) হল নারীর প্রতি ঘৃণা বা বিরাগ মনোভাব। অ্যালান জি জনসন ও অন্যান্য সমাজবিজ্ঞানীরা মনে করেন নারী বিদ্বেষ একটি সাংস্কৃতিক মনোভাব যেখানে নারীকে শুধু নারী হওয়ার কারণে ঘৃণা করা হয়, কম যোগ্য মনে করা হয় বা ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। এটি শুধু নারীর প্রতি তীব্র বিদ্বেষই প্রকাশ করে না সেই সাথে তাদের প্রতি কুসংস্কারও জুড়ে দেয়। সমাজে নারী বিদ্বেষ বিভিন্নভাবে প্রকাশ পেতে পারে এবং নারীর বিকাশে নারী-বিদ্বেষ একটি বড় বাধা এবং সামাজিক সমস্যা। এ সম্পর্কিত শিক্ষা, সামাজিক জাগরণ এবং আইনি পদক্ষেপ সমাজকে এই সমস্যা থেকে বের করে আনতে পারে।
06 September 2020
Marketing made easy with algorithmic learning
The future of marketing is robotic.
Associate Professor Richi Nayak (a program leader with QUT’s Centre for Data Science) and her research team (Dr Md Abul Bashar and Mr Hendi Li) have combined artificial intelligence, machine learning and big data to develop a prototype of data-driven marketing platform called Robotic Marketer.
Dr Nayak and her team worked with Australian company Marketing Eye to design and develop a platform that recommends purpose-driven marketing activities based on past report analyses, and company and competitor profiles.
The resarch team developed a novel system of automated task allocation within Robotic Marketer’s server to streamline the information-gathering process, allowing the platform to complete multiple simultaneous requests and retrieve large amounts of data, which it then translates into consumer-friendly output.
05 September 2020
Algorithm for Detecting Misogynistic Posts Targeting Women
Associate Professor Richi Nayak, Professor Nicolas Suzor and research fellow Dr Md Abul Bashar from QUT have developed a sophisticated and accurate algorithm to detect these posts on Twitter, cutting through the raucous rabble of millions of tweets to identify misogynistic content.
The research paper can be read here. This page list some of the media coverage on this research.