১. সীমাবদ্ধতাকে সহজে গ্রহণ করুনঃ নির্দিষ্ট কোন সীমাবদ্ধতার কারনে আমরা যা করতে পারি না, তার চেয়ে অনেক বেশি জিনিস আছে যা আমরা করতে পারি। আপনি হয়তো গণিতে ভাল নয়। অল্প কিছু কাজ বাদ দিলে, অধিকাংশ কাজে গণিতে জাহাজ না হয়েও আপনি সফলতার স্বর্ণশীখরে আরোহণ করতে পারবেন। আপনি হয়তো ইংরেজিতে ভাল নয়, কোন সমস্যা নাই। সফল হতে হলে ইংরেজির পন্ডিত হতে হবে এমন কোন কথা নাই। চাইনীজদের দেখুন, অধিংশ চাইনীজ ইয়েস, নো এবং ভেরিগুডের চেয়ে বেশি কিছু জানে না। তাই বলে কি তারা থেমে আছে? আমি বলছি না এসব জানলে কোন লাভ নেই। আমি বলছি, না জানার কারনে হতাস হওয়ার কোন কারণ নেই। সীমাবদ্ধতার কারণে আপনার কোন সমস্যা হবে না, এমন দাবিও আমি করছি না। আমি শুধু বলছি, সীমাবদ্ধতা আপনাকে দমিয়ে রাখতে পারবে না।
২. যাদের সংগ আপনার ভাল লাগে তাদের সাথে থাকুনঃ আপনার ‘পরিবার, কাছের বন্ধু, নিকট আত্নীয়’ এরা আপনার সুখী হওয়ার সম্পদ। জীবন যেহেতু কিছু মুহুর্তের সমন্বয়, এদের সাথে কাটানো সুখী মুহুর্তগুলি আপনাকে সুখী করে তুলবে। ‘পরিবার, বন্ধুবান্দব, আত্নীয়’ এরা আমাদের অপূর্ণতাকে পূর্ণ করে তোলে। মানুষের ভালবাসার মত গুরুত্বপূর্ণ আর কিছু নেই। ‘আপনার পরিবার, বন্ধুবান্দব, আত্নীয়, মেন্টর, কমিউনিটি’কে ভালবাসুন। এরা আপনার প্রতিদিনের জীবনজাপনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এরা আপনার জীবনে সত্যিকারভাবেই অর্থবহ করে তোলে।
৩. সামনে এগিয়ে চলুনঃ চেষ্টা করুন পিছনে না তাকিয়ে সামনে এগিয়ে চলার। চেষ্টা করুন নতুন কিছু করার। বড় কিছু করতে হবে এমন কথা নেই। ছোট কিছুই করুন---বই পড়ুন, ভাল মুভি দেখুন, কোথাও ঘুরতে যান, বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিন কিংবা খেলাদুলা করুন। এসব কিছু আপনাকে সম্মুখে এগিয়ে নিয়ে যাবে, বেঁচে থাকার সাধ জাগাবে এবং বেদনা লাগব করবে। আপনার জীবন এবং সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। জীবনে কি হয়নি তা চিন্তা করে একে নষ্ট করবেন না। যাতনা নিয়ে “যতই ভাবিবে ততই বাড়িবে হৃদয়ের ভার”। না পাওয়ার বেদনা আপনার জীবকে দুঃস্ব করে তুলবে। জীবনে দূঃখ, কষ্ট, হতাসা থাকবেই, এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। এসবকে গ্রহন করেই সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
-মটিভেটেট বাই ‘স্যাম’স ফিলোসফি অব এ হ্যাপি লাইফ’
২. যাদের সংগ আপনার ভাল লাগে তাদের সাথে থাকুনঃ আপনার ‘পরিবার, কাছের বন্ধু, নিকট আত্নীয়’ এরা আপনার সুখী হওয়ার সম্পদ। জীবন যেহেতু কিছু মুহুর্তের সমন্বয়, এদের সাথে কাটানো সুখী মুহুর্তগুলি আপনাকে সুখী করে তুলবে। ‘পরিবার, বন্ধুবান্দব, আত্নীয়’ এরা আমাদের অপূর্ণতাকে পূর্ণ করে তোলে। মানুষের ভালবাসার মত গুরুত্বপূর্ণ আর কিছু নেই। ‘আপনার পরিবার, বন্ধুবান্দব, আত্নীয়, মেন্টর, কমিউনিটি’কে ভালবাসুন। এরা আপনার প্রতিদিনের জীবনজাপনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এরা আপনার জীবনে সত্যিকারভাবেই অর্থবহ করে তোলে।
৩. সামনে এগিয়ে চলুনঃ চেষ্টা করুন পিছনে না তাকিয়ে সামনে এগিয়ে চলার। চেষ্টা করুন নতুন কিছু করার। বড় কিছু করতে হবে এমন কথা নেই। ছোট কিছুই করুন---বই পড়ুন, ভাল মুভি দেখুন, কোথাও ঘুরতে যান, বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিন কিংবা খেলাদুলা করুন। এসব কিছু আপনাকে সম্মুখে এগিয়ে নিয়ে যাবে, বেঁচে থাকার সাধ জাগাবে এবং বেদনা লাগব করবে। আপনার জীবন এবং সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। জীবনে কি হয়নি তা চিন্তা করে একে নষ্ট করবেন না। যাতনা নিয়ে “যতই ভাবিবে ততই বাড়িবে হৃদয়ের ভার”। না পাওয়ার বেদনা আপনার জীবকে দুঃস্ব করে তুলবে। জীবনে দূঃখ, কষ্ট, হতাসা থাকবেই, এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। এসবকে গ্রহন করেই সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
-মটিভেটেট বাই ‘স্যাম’স ফিলোসফি অব এ হ্যাপি লাইফ’